অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করে দেখুন (2024)
আপনার কি সন্দেহ হচ্ছে যে, যে জন্ম নিবন্ধন টা করিয়েছেন সেটা আসলে নকল এই বিষয়ে? তাহলে জন্ম নিবন্ধন যাচাই প্রসেসটা জেনে নিন আজকের এই নিবন্ধ থেকে।
অনেক সময় আমাদের birth certificate check কিংবা ডাউনলোড করার প্রয়োজন পড়ে অনলাইন থেকে। কেউ নিজের পা অন্যের জন্ম নিবন্ধন আসল না করলে এই বিষয়টা যাচাই করতেই বার্থ সার্টিফিকেট যাচাই করে।
তাছাড়া আপনার জন্ম নিবন্ধন যদি আসল হয় সেটা অনলাইন থেকে jonmo nibondhon verification কপি বের করতে পারবেন। তো এখন আপনার প্রশ্ন হতে পারে কিভাবে?
মূলত এটাই জানার জন্যই আজকের নিবন্ধটা লেখা হয়েছে। তাই আপনি যদি খুব ভালোভাবে এবং বিস্তারিত ভাবে জানতে চান যে, কিভাবে jonmo nibondhon check করতে হয় অনলাইন থেকে তাহলে আজকের নিবন্ধটি পড়তে পারেন। জন্ম নিবন্ধন আবেদন করুন –
আবার অনেকেই জন্ম নিবন্ধন যাচাই অনলাইন চেক apps এই বিষয়টি লিখে গুগলে বারবার সার্চ করে থাকে। যেন নির্দিষ্ট এপের মাধ্যমে এই কাজটা করে যাই। আসলেই কি এরকম কোন পদ্ধতি রয়েছে জাস্ট একটা অ্যাপের মাধ্যমে এই কাজটা করা সম্ভব?
তাই আপনাদের যাদের মনে হচ্ছে যে আপনার জন্ম নিবন্ধনটি jonmo nibondhon online check এর প্রয়োজন তাহলে এটা করতে পারেন খুব সহজেই আপনার হাতে থাকে স্মার্টফোন দিয়েই।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই
জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার জন্য https://everify.bdris.gov.bd/ এই ওয়েবসাইট প্রবেশ করে আপনার ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নাম্বার এবং সঠিক জন্ম তারিখ প্রদান করুন। সর্বশেষ একটা ক্যাপচা (গাণিতিক সমস্যার সমাধান) পূরণ করে search বাটনে ক্লিক করুন এবং জন্ম নিবন্ধন যাচাই করুন।
অবশ্যই জন্ম তারিখ দেওয়ার সময় YYYY-MM-DD এই ফরমেট লিখবেন অর্থাৎ প্রথম আপনার জন্য সাল তারপর আপনার জন্ম মাস তারপর জন্ম তারিখ। আর এখানে ক্যাপচা বলতে একদম নিচের ঘরের উপর একটা ঝাপসে নিজের মধ্যে গণিত দেওয়া রয়েছে। তার সমাধান কি হবে এটা নিচের করে লিখতে হবে।
তবে আপনি শুধুমাত্র এই জন্ম তারিখ দিয়ে birth certificate check করতে পারবেন না। জন্মতারিখ এর সাথে সাথে আপনাকে জন্ম নিবন্ধন যাচাই 19860915428117351 এরকম সদর ডিজিটের একটা নাম্বার এর প্রয়োজন পড়বে। যেটা কিনা জন্ম নিবন্ধন নাম্বার নামে পরিচিত।
এখন আমাদের জন্ম নিবন্ধন গুলো ডিজিটাল করে ফেলেছে বেশ কয়েক বছর আগেই। যদি ওটা আমাদের হাতে লেখা জন্ম নিবন্ধন আগে প্রচলন ছিল কিন্তু এগুলো কি এখন অনলাইন সার্ভারে সংযুক্ত করা হয়েছে।
এমনকি আপনি যখন এনআইডি কার্ড করাতে যাবেন তখনই আপনার ডিজিটাল জন্ম সনদ এর প্রয়োজন পড়বে। তাছাড়া কেউ আর কোড সম্বলিত জন্ম নিবন্ধন বিশেষভাবে প্রয়োজন Nid করার ক্ষেত্রে।
তো আপনি যদি আপনার জন্ম তথ্য যাচাই করতে চান তাহলে অবশ্যই অনলাইন birth certificate verification প্রসেস অবলম্বন করতে হবে। তাহলে চলুন কিভাবে জেনে আসি খুব সহজ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে-
- জন্ম নিবন্ধন যাচাই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন
- আপনার ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নাম্বার দিন
- বার্থ সার্টিফিকেট অনুযায়ী YYYY-MM-DD এই ফরমেটে জন্ম তারিখ দিন
- পদত্য ক্যাপচা (গাণিতিক সমস্যা সমাধান) পূরণ করুন
- সর্বশেষ search বাটনে ক্লিক করে আপনার বার্থ সার্টিফিকেট যাচাই করুন
এখন খুবই সংক্ষিপ্ত আকারে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি কিভাবে কি করতে হবে। এখন আরও স্টেপ বাই স্টেপ শেয়ার করব বিস্তারিতভাবে যদি না বোঝেন তাহলে শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ করছি।
step#1: জন্ম নিবন্ধন যাচাই অনলাইন চেক apps এ যান
এখন যদি আপনার jonmo nibondhon jachai করতেছেন? তাহলে নির্দিষ্ট একটা ওয়েবসাইট কিংবা অ্যাপস এ প্রবেশ করতে হবে। আর সেই ওয়েবসাইটটা হচ্ছে https://everify.bdris.gov.bd/ সুতরাং এখানে ক্লিক করুন।
প্রবেশ করার জন্য আপনি ভিন্ন আরেকটি পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন আর সেটা হচ্ছে গুগল গিয়ে সার্চ করা জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি লিখে। তারপর সর্বপ্রথম যে ওয়েবসাইটে আসবে everify.bdris.gov.bd নামে সেটা তো প্রবেশ করুন।
প্রবেশ করার পর আপনার সামনে একটি ইন্টারফেস শো করবে। এখানে মূলত আপনার জন্ম নিবন্ধনের বিভিন্ন ইনফরমেশন সাবমিট করতে হবে। তারপর আপনার জন্ম নিবন্ধন অনুযায়ী যদি সেটা অনলাইন ডাটা বেজে পাওয়া যায় আপনার সামনে অনলাইন জন্ম সনদ শো করবে।
সুতরাং এই স্টেপ টা শেষ করার পরে আপনাকে যেতে হবে পরবর্তী স্টেপ এবং সেখানে গিয়ে কি করতে হবে এই বিষয়টি জানুন। কোন কারণে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার প্রয়োজন পড়লে সেটাও অনলাইন থেকে করা যায় খুব সহজে।
step#2: ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন যাচাই নাম্বার দিন
এখন আপনার সামনে যে ইন্টারফেসটা আসলো সেখানে আপনি তিনটি খালি ঘর দেখতে পাবেন। মূলত এই গরুর মধ্যে আপনার জন্মদিনের মধ্যে যে সমস্ত তথ্য রয়েছে সেখান থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুলো এখানে দিতে হবে।
এখানে আপনি তিনটি খালি ঘর দেখতে পাবেন সেখান থেকে প্রথম করে আপনার ১৭ ডিজিটের নাম্বার যেটা রয়েছে সেটা বসান। বসিয়ে দেওয়ার পরে পরবর্তী স্টেশন এবং সেখানে কি করতে হবে জানুন।
step#3: আপনার সঠিক জন্ম তারিখ দিন
এখন আপনি আরেকটি খালিঘর দেখতে পাবেন। ঠিক যেটাতে আপনি জন্ম নিবন্ধন নাম্বার দিয়েছেন তার দেখতে পাবেন। তো এখানে আপনার জন্ম নিবন্ধন এর মধ্যে যে তার একটি রয়েছে সেটা সিলেক্ট করে দিন।
তবে হ্যাঁ, জন্মতারিখের সময় একটা বিষয় লক্ষ্য রাখবেন সেটা হচ্ছে ফরমেট। ফরমেট বলতে আপনি জন্ম তারিখ এভাবেই সিলেক্ট করবেন যে, প্রথমে আপনার জন্ম সাল তারপর আপনার জন্ম মাস তারপর জন্ম তারিখ যেমন yyyy-mm-dd এই ভাবেই। জন্ম তারিখ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতেও অনেকে চাই।
step#4: birth certificate verification ক্যাপচা পূরণ করুন
একদম নিচে আরেকটি কালিঘর দেখতে পাবেন। এখানে মূলত একটা ক্যাপচা সাবমিট করতে হবে। এখানে ক্যাপচা বলতে একদম নিচের ঘরের উপরে ঝাপসা ইমেজের মধ্যে একটা গাণিতিক সমস্যা দেখতে পাবেন।
সেই গাণিতিক সমস্যার সমাধান কি হবে একটা লিখতে হবে আপনাকে একদম নিচের ঘরে, মূলত এটাই হচ্ছে ক্যাপচা পূরণ। এটা এই জন্য দেওয়া হয় যে, আপনি যে রোবট নয় এই বিষয়টা প্রমাণ করতে।
তো এখানে যদি একটা যোগ দেওয়া হয় তার যোগফল কি হবে, আর যদি বিয়োগ দেওয়া হয় তার বিয়োগফল কি হবে, আর যদি ভাগ দেওয়া হয় তাহলে ভাগফল কি হবে, আর যদি গুণ দেওয়া হয় তাহলে গুণফল কি হবে এভাবে বসাবেন।
step#5: জন্ম নিবন্ধন যাচাই করুন
এখনো আপনাকে জন্ম নিবন্ধন চেক করার জন্য মেইন কাজটি করতে হয়। আর সেটি হচ্ছে একদম নিচে একটা বাটন দেখতে পাবেন search নামে সুতরাং সেখানে ক্লিক করুন এবং জন্ম নিবন্ধন যাচাই করে নিন।
এখন যদি আপনার সামনে আপনার জন্ম নিবন্ধনের বিভিন্ন ইনফরমেশন শো করে তাহলে বুঝবেন সেটা অনলাইনই রয়েছে এবং আসল। আর যদি অনলাইন ডাটাবেসে পাওয়া যায়নি এরকম দেখায় তাহলে বুঝবেন সেটা নকল এখনো অনলাইন করা হয়নি।
এক কথা বলতে গেলে বর্তমান সময়ে যে সমস্ত জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে পাওয়া যায় না সেগুলো নকল হিসেবে গণ্য করা হয়। তাই আপনারটাও যদি অনলাইন ডাটাবেসে পাবা যায় তাহলে সেটা অতি দ্রুত পরিষদে গিয়ে সংশোধন করুন।
জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি
যখন আপনার জন্ম নিবন্ধনটা অনলাইনে পাওয়া যাবে তখন বুঝবেন সেটা আসল। যদি পাওয়া না যায় তাহলে বুঝে নিতে হবে সেটা তেমন কোন কাজে আসবে না বরং নকল বলে গন্য হবে।।
সুতরাং আপনি যদি আমার দেখানো প্রসেস অনুযায়ী বার্থ সার্টিফিকেট যাচাই করেন তাহলে birth certificate check কপি ডাউনলোড করে দিতে পারবেন। তবে অনলাইন ডাটাবেসে খবর না গেলে অবশ্যই আপনি ইউনিয়ন পরিষদ কিংবা পৌরসভায় যোগাযোগ করবেন।
তবে আপনারা যারা জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি ডাউনলোড করতে চান তারা নিজের ল্যাপটপ বা কম্পিউটার থেকে ctr+p চাপুন এবং প্রিন্ট করে নিন আপনার প্রিন্টার থেকে। তাছাড়া অবশ্যই জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার সময় জন্ম নিবন্ধন আবেদন পত্র প্রিন্ট করে রাখবেন।
জন্ম নিবন্ধন যাচাই অনলাইন চেক apps
আমাদের মধ্যে আবার অনেকেই আছেন যারা বিভিন্ন মোবাইল সফটওয়্যার এর মাধ্যমে কিংবা অ্যাপস এর মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন চেক বা birth certificate online check করতে চাই।
তারাও চাইলে এই কাজটা করতে পারেন নির্দিষ্ট একটা মোবাইলে অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপ্লিকেশন টা ডাউনলোড করতে আপনাকে চলে যেতে হবে ফোনের প্লে স্টোরে এবং সার্চ করতে হবে জন্ম নিবন্ধন যাচাই অনলাইন চেক apps লিখে।
এখন আপনার সামনে সর্বপ্রথম যে অ্যাপটা আসলে সেটা ডাউনলোড করে নিন। ডাউনলোড করার পরে অনশন করবেন এবং সেখানে কয়েকটা অপশন দেখতে পাবেন।
তো আপনি যেহেতু জন্ম নিবন্ধনের তথ্য যাচাই করবেন তাই ‘জন্ম নিবন্ধনের তথ্য যাচাই’ নামে যে বাটনটি রয়েছে সেখানে ক্লিক করুন। ঠিক আগের মত, আমি যেভাবে দেখেছি ঠিক সেভাবে আপনার ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নম্বর এবং জন্ম তারিখ সর্বশেষ ক্যাপচা এন্ট্রি করে অনলাইন চেক অ্যাপস এর মাধ্যমে birth certificate jachai করে নিন।
জন্ম তারিখ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই
আসলে কি আপনি শুধুমাত্র আপনার জন্ম তারিখ দিয়েই জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে পারবেন? এ বিষয়ে জানার ইচ্ছে যার কারণে গুগলে প্রায়শই জিজ্ঞেস করা হয় এই প্রশ্নটি।
দুর্ভাগ্যবশত আপনি শুধুমাত্র জন্ম তারিখ ব্যবহার করে যে কারো জন্ম নিবন্ধন বের করতে পারবেন না। অবশ্যই জন্ম তারিখের সাথে যদি ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটা থাকে তাহলেই পারা যাবে।
না পারার একটা কারণ এটাই হচ্ছে, জনগণের নিরাপত্তার স্বার্থে। কেননা আপনি যদি এভাবেই পারতেন তাহলে যে কারো জন্ম নিবন্ধন আপনি দেখতে পারতেন। সুতরাং ব্যক্তির নাম ঠিকানা ইত্যাদি নিজের অজান্তেই অন্য কারো কাছে চলে যাবে।
আরো পড়ুন – জন্ম নিবন্ধন আবেদনের বর্তমান অবস্থা
এই কারণেই শুধুমাত্র আপনি জন্ম তারিখ ব্যবহার করি জন্ম নিবন্ধন বের করতে পারবেন না কিন্তু চেক করতে পারবেন না। যদি করা যেত, তাহলে একজনের জন্ম তারিখ দিয়ে সার্চ করলে অন্যজনেরটা চলে আসতো।
কেননা একদিনই জন্মগ্রহণ করেছে এমন হাজারো শিশু রয়েছে। তো এভাবেই যদি একজনের জন্ম তারিখ দিতো তাহলে ওই দিনের যতগুলো শিশুর জন্মগ্রহণ করেছে তাদের সবারই ডিটেলস চলে আসতো। যেটা কিনা কোনদিনই সম্ভব হয় না শুধুমাত্র জন্মতারিখটি দিয়ে এই কাজটি করা।
জন্ম নিবন্ধন যাচাই 19860915428117351
আমি অনেক সময় দেখতে পাই যে অনেকেই জন্ম নিবন্ধন যাচাই 19860915428117351 এই বিষয়টি লিখে গুগলে সার্চ করে। আসলে আমি নিজেই বুঝতে পারছি না কেন এই বিষয়টা লিখে মাসিক একটা ওয়েবসাইটের প্রথম মতে 9.3K সার্চ করা হয়।
তারা কি বুঝাতে চাই যে, 19860915428117351 এই জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটির ডিটেইলস কি রকম। তারা যদি এত বুঝাতে চাই তাহলে সম্ভব নয়, কেননা এখনো পর্যন্ত আমি এর কোন জন্ম তারিখের খোঁজ পাইনি।
আমি এর আগেই আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম আপনি যদি অনলাইন থেকে জন্ম নিবন্ধন বের করতে চান তাহলে অবশ্যই জন্য তারিখ এবং জন্ম নিবন্ধন নাম্বারের প্রয়োজন পড়বে।
তবে আপনার জন্ম নিবন্ধন চেক করতে চাইলে আজকের এই আর্টিকেলটা শুরু থেকে পড়ে আসুন। এখন আমি স্টেপ বাই স্টেপ শেয়ার করেছি ইমেজেসহ কিভাবে কি করতে হবে।
মূলত একটা ওয়েবসাইটি প্রবেশ করে আপনার সঠিক জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ১৭ ডিজিটের। তারপর আপনার সঠিক জন্ম তারিখ জন্ম নিবন্ধন অনুযায়ী দিয়ে একটা ক্যাপচা পূরণ করে search বাটনে ক্লিক করলে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা যাবে।
নাম দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই
শুধুমাত্র নাম দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা যায়? যদি আপনি এই বিষয়টা না জানেন তাহলে জেনে নিন। এই বিষয়টা লিখেও অনেকে গুগলের মধ্যে সার্চ করে থাকে মাসিক প্রায় 1.2K এর মতো।
দুর্ভাগ্যবশত আপনি শুধুমাত্র নাম ব্যবহার করে Birth certificate online verification করতে পারবেন না। একটা মজার বিষয় হচ্ছে, অনলাইন থেকে জন্ম সনদ যাচাই করতে হলে নামের কোন প্রয়োজন নেই।
শুধুমাত্র আপনার কাছে যদি একটা স্মার্টফোন এবং ইন্টারনেট কানেকশন থাকে। পরবর্তীতে যদি আপনার ১৭ ডিজিট এর জন্ম নিবন্ধন নাম্বার এবং জন্ম তারিখ থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই birth registration check করতে পারবেন।
জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা কেন প্রয়োজন?
এখন যদি আমি আপনাদের সাথে প্রয়োজনের কথা স্বীকার করি তাহলে অনেক প্রয়োজন এর কথা বলতে পারব। আপনি যদি কোনো ভালো প্রতিষ্ঠানে আপনার ছেলে মেয়েদের ভর্তি করাতে চান তাহলে অবশ্যই জন্ম নিবন্ধনের প্রয়োজন। তাছাড়া এমন অনেক খাত রয়েছে যেখানে আমাদের জন্ম নিবন্ধন প্রয়োজন পড়ে।
জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার নিয়ম কি?
অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার জন্য আপনাকে https://everify.bdris.gov.bd এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করতে হবে এবং আপনার ১৭ ডিজিট এর জন্ম নিবন্ধন, সঠিক জন্ম তারিখ এবং সর্বশেষ একটা ক্যাপচা সাবমিট করে search বাটনে ক্লিক করতে হবে।
১৬ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন যাচাই
আপনার জন্ম নিবন্ধনের নাম্বার যদি ১৬ ডিজিট হয়ে থাকে তাহলে সেটাকে ১৭ ডিজিটের রূপান্তর করতে হবে এবং ১৭ ডিজিট দিয়ে বার্থ সার্টিফিকেট চেক করতে হবে। সুতরাং ১৬ ডিজিট থেকে ১৭ ডিজিট রূপান্তর করতে আপনার ১৬ ডিজিটের যে নাম্বারটি রয়েছে তার আগে একটা ০ বসিয়ে দিন।